বড় বোনের বান্ধবির সাথে রাত্রি জ্ঞাপন
-৩
গুরুত্তপূর্ণ ক্লাস আছে। আমি নাস্তা খেয়ে কলেজে চলে গেলাম। কলেজে গিয়ে আমার মন বাসার দিকে ছুটছে, কখন বাসায় যাব, গিয়ে পান্না আপুকে দেখবো। ক্লাস সেশ দুপুর ২ টায় আসতে আসতে ৩টা বেজে গেলো। এসে দেখি আপু শুয়ে আছে। কিছুক্ষন পর আপুকে বললাম আপু খেয়েছ। দেখি আপু কথা বলছে না। পাশে গিয়ে দেখি আপু কাঁপছে। জ্বর হয়েছে মনে করে আমি তার মাথায় হাত দিতেই দেখি হাত পুড়ে যাওয়ার উপক্রম হলো। তাৎক্ষনিক ভাবলাম আপুকে ডাক্তার এর কাছে নিয়ে যেতে হবে। কিন্তু নিবো কিভাবে ? শরীরে হাত দিলে যদি আপু কিছু মনে করে । যাই হউক আর যাহাই মনে করুক আগে ডাক্তার এর কাছে নিয়ে যাই।
আমি ছাড়া এখন তো আর কেউ নেই আপুর পাশে। আপুর নরম শরীরটা কে ঝাপটে ধরে টেনে তুললাম। ততক্ষনে আপুর কোন হুশ নেই। অতিরিক্ত জ্বর হলে যা হয়। ডাক্তারের কাছে নিয়ে এলাম যেভাবে নিয়ে এলাম ডাক্তার সাহেব আমাকে দেখে জিজ্ঞাস করলো কি হয় তোমার, আমি বললাম আপু। ডাক্তার ঔষধ দিয়ে বললেন, রাতের বেলা যদি জ্বর বেশি থাকে তাহলে তার শরীরটা ভিজা নেকরা দিয়া মুছে দিতে হবে। জ্বর ১০৪ ডিগ্রি পোঁছে গেছে। সন্ধ্যা ৮ টা বাজার সাথে সাথে তার রুমে গেলাম। গিয়ে দেখি আপু এখনো জরে কাঁপছেন। থার্মোমিটার দিয়ে জ্বর মেপে দেখি জ্বর ১০৬ ডিগ্রি চলে গেছে। ১ ঘন্টা যাবত মাথায় পানি দিলাম। তারপর পাতলা ২টা কাঁথা ছিল, সেগুলো দিলাম। দেখি তার কাপুনী থামছে না । তারপর আমি নেকড়া ভিজিয়ে তার হাত পা মুছে দিলাম। জ্বর কিছুতেই কমছে না ।
রাতে ডাক্তারকে ফোন দেওয়াতে ডাক্তার বললেন রুমের মধ্যে মেয়ে লোক কেউ থাকলে তার সমস্ত কাপড় খুলে তার সাড়া শরীর মুছে দিতে। এত রাতের বেলায় মেয়ে লোক কোথায় পাবো। তখন আমি ভাব্লাম আমাকেই করতে হবে। আমি প্রথমে তার জামা খুললাম, তারপর ভেজা হাল্কা নেকড়া দিয়ে তার শরীরের প্রতিটি জায়গাতে মুছে দিলাম। তার দুধ গুলো আমার হাত দুটো তে লাগতেই, আমার সারা শরীর শিহরীত হয়ে উঠল। খুবই কোমল আর মুলায়ন দুধ দুটো। তারপর তার যৌনিতে কালো চুলের সমাহার গুচ্ছ হয়ে আছে। একদম ফ্রেশ মনে হচ্ছে ওই খানে ফুলের টুকা ও পরেনি। তার দুধ গুলো বার বার আলতো করে টিপ দিয়েছি করেক বার। আবার ভয় হচ্ছিল, যদি আপুর হুশ চলে আসে। শরীর মুছার পর আপুকে সেমিজ পরিয়ে আর পাজামা পড়িয়ে কাঁথা দু'টো শরীরের উপরে দিয়ে দিলাম। দেখি আপুর কাপুনী একদম থামছে না। হাল্কা কাথায় তার শরীর মানছে না। তখন রাত ১১ তা তাকে ডেকে তুলে খুব কষ্টে ১ ডোজ ঔষধ খাইয়ে দিলাম। রাত ১২ টা শেষে ১ টা বাজছে। তখন আপুকে জড়িয়ে ধরে কাঁথা দুটো উপরে দিয়ে শুয়ে গেলাম। তাতে কিছুটা শীত যদি কাভার হয়। তাকে জড়িয়ে ধরার পর আমার মনের ভিতর কামনা বসবাস করছে। এভাবে জড়িয়ে ধরে হঠাত ঘুমিয়ে পড়েছি। সকালে দেখি আমার উপরে কাঁথা দেয়া, আপু রান্না ঘরে রুটি বানাচ্ছে। আমি তাকে বললাম তুমি জ্বর নিয়া রান্না ঘরে কেন এসেছো। তিনি নিচের দিকে তাকিয়ে বললেন জ্বর সেরে গেছে । কথাই বলে না।
মামির দুধের গুদাম || বাংলা চটি
ReplyDeleteকাজের ছেলের ইজ্জত নিয়ে ছিনিমিনি খেলল গৃহবধু ||বাংলা চটি
পাশের বাসার আন্টি চুদল আমায় || বাংলা চটি
বউ এর সেক্সি বড় দুধ ওয়ালা বান্ধবি || বাংলা চটি
আমার শ্বশুর ভুল করে আমাকে চুদে দিল || বাংলা চটি
বড় ভাবী সাথে চোদা-চুদি || বাংলা চটি
সেরা চুদাচুদির গল্প এখানে পাবেন
চোদাচোদির গল্প পড়তে এখানে ক্লিক করুন
সেরা চুদাচুদির গল্প এখানে পাবেন
চোদাচোদির গল্প পড়তে এখানে ক্লিক করুন
মা এবং ছেলে মিলে চোদাচুদি || বাংলা চটি
যুবতি মাকে চুদে লুচ্চা ছেলে || বাংলা চটি
পারুল ভাবী'র চোদন কাহিণী || বাংলা চটি
আমার মায়ের ফুলশয্যা || বাংলা চটি
সাহস করে দুধে হাত
চোদাচোদির গল্প পড়তে এখানে ক্লিক করুন
খদ্দেরের কল পেলে বাসায় যাই
চোদাচোদির গল্প পড়তে এখানে ক্লিক করুন
সিনেমা হলে গার্লফ্রেন্ডদের দুদু টেপা
চোদাচোদির গল্প পড়তে এখানে ক্লিক করুন
গোসল করার কারণটা আর কেউ না জানলেও আমি জানি
চোদাচোদির গল্প পড়তে এখানে ক্লিক করুন
সেক্স করতে পেনিস ভ্যাজাইনার কোথায় ঢোকাতে হবে
চোদাচোদির গল্প পড়তে এখানে ক্লিক করুন
কিছু প্রয়োজনীয় সেক্স স্টাইল (Sex Style)
চোদাচোদির গল্প পড়তে এখানে ক্লিক করুন
স্বপ্নদোষ (wet dream)
চোদাচোদির গল্প পড়তে এখানে ক্লিক করুন
উত্তেজিত দেশী মেয়ে সেক্সি বাঁড়া চুষছে
চোদাচোদির গল্প পড়তে এখানে ক্লিক করুন